মেজদার জলযোগ। নামেই ভিন্নতা। নামটি অন্য মিষ্টির দোকানের চেয়ে আলাদা। ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলা শহরে মিষ্টির দোকানটি বিশেষ ধরনের মিষ্টি ল্যাংচার জন্য বিখ্যাত হয়ে উঠেছে। মূল শহরের ফয়লা কোলা লাটা স্ট্যান্ডে পাওয়া যায় এমন বিশেষ ধরনের মিষ্টি।
মেজদার জলযোগের বর্তমান মালিক অশোক বিশ্বাস জানান, দীর্ঘ ৫০ বছর ধরে জনপ্রিয় ল্যাংচা বিক্রি হয়। আর ভারত থেকেই এমন বিশেষ ধরনের মিষ্টি বানানো শিখে এসেছিলেন তাঁর বাবা সুবোল বিশ্বাস। তাই মিষ্টির নামটিও সেখান থেকে রেখেছেন। দেশের ঢাকা, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, বরিশাল ছাড়িয়ে এখন ভারতেও পাঠানো হচ্ছে মেজদার জলযোগের বাহারি স্বাদের ল্যাংচা মিষ্টি। তাঁর দোকানের বিশেষভাবে তৈরী ল্যাংচা মিষ্টির ব্যাপক চাহিদা।
প্রতিদিন ঘোষদের কাছ থেকে গরুর দুধ সংগ্রহ করে সেখান থেকে ছানা তৈরি করা হয়। গরুর খাঁটি দুধ থেকে পাওয়া ছানা দিয়ে রসগোল্লা ও ল্যাংচা তৈরি করা হয়। প্রতিদিন ল্যাংচা তৈরি করতে ৫০ থেকে ৬০ কেজি ছানা ব্যবহার করা হয়।
There are no reviews yet.